Home / আন্তর্জাতিক / দেশের টাকা বাঁচানোর স্বার্থেই চালু করা দরকার চীনা মুদ্রা

দেশের টাকা বাঁচানোর স্বার্থেই চালু করা দরকার চীনা মুদ্রা

দেশের টাকা বাঁচানোর স্বার্থেই চালু করা দরকার চীনা মুদ্রা – সারাবিশ্বেই সবচেয়ে দ্রুত বড় হওয়া পণ্যের বাজারগুলোর মধ্যে প্রশ্নছাড়াই এই শিষ্যে মুটোফোন। প্রযুক্তি ছাড়া নিত্যদিনের জীবন এক রকম অনর্থক হয়ে পড়াই এর কারন ব্যতিক্রম নয় বাংলাদেশও।

দেশের টাকা বাঁচানোর স্বার্থেই চালু করা দরকার চীনা মুদ্রা

চীনা মুদ্রা

কিন্তু অবাক করা ব্যাপার হলো বাংলাদেশের মুটোফোন বাজারের শতভাগই নির্ভরশীল চীনের উপর। প্রয়োজনীয় সব যন্ত্রপাতি কিংবা এক্সসোসারিজ ব্যবসায়ীরা যার সবি আনেন চীন থেকে। কিন্তু পণ্যের দাম দিতে হয় ডলারে।

আরো পড়ুনঃ সুরা মসজিদ – সুলতানি আমলে নির্মিত এক মসজিদের গল্প

ঠিক এই কারনেই ব্যাংকগুলোতে এলসি খোলার পর ডলারের দাম উঠানামা করলেই তার প্রভাব গিয়ে পড়ে পণ্যের দামে আর তার সঙ্গে রয়েছে সার্ভিস চার্জ। ডলার টাকার হাত বদলের মাঝখান দিয়ে হারিয়ে যায় কয়েক হাজার কোটি টাকা।

ব্যবসায়ীদের দাবী ইউয়ান ব্যবহারে সুস্পষ্ট ঘোষনার অভাবে ইচ্ছা থাকলেও বাংলাদেশে আসতে পারছেনা বড় চীনা বিনিয়োগকারীও। সংকট আছ করতে পেরেই ২০১৮ সালে জারি করা এক সার্কুলারে চীনা মুদ্রায় বানিজ্যে নির্দেশ দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক।

কিন্তু তা কার্যকর না হওয়ায় বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর সঙ্গে চীনা রপ্তানিকারকদেরও দায় দেখছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গেল অর্থবছরে সাড়ে চার হাজার কোটি ডলার মোট আমদানীর মধ্যে শুধুমাত্র চীন থেকেই দেশে এসেছে এক হাজার একশত চুয়ান্ন কোটি ডলারের পণ্য। অথচ আন্তর্জাতিক বানিজ্য পরিচালনায় আইএমএফের স্বীকৃতি পাওয়া পঞ্চম মুদ্রা চীনা ইউয়ান।

আরো খবরঃ কক্সবাজার যেভাবে সাজানো হবে – কক্সবাজারের চেহারাই পাল্টে যাবে

সারাবিশ্বেই সবচেয়ে দ্রুত বড় হওয়া পণ্যের বাজারগুলোর মধ্যে প্রশ্নছাড়াই এই শিষ্যে মুটোফোন। প্রযুক্তি ছাড়া নিত্যদিনের জীবন এক রকম অনর্থক হয়ে পড়াই এর কারন ব্যতিক্রম নয় বাংলাদেশও।

কিন্তু অবাক করা ব্যাপার হলো বাংলাদেশের মুটোফোন বাজারের শতভাগই নির্ভরশীল চীনের উপর। প্রয়োজনীয় সব যন্ত্রপাতি কিংবা এক্সসোসারিজ ব্যবসায়ীরা যার সবি আনেন চীন থেকে। কিন্তু পণ্যের দাম দিতে হয় ডলারে।

ঠিক এই কারনেই ব্যাংকগুলোতে এলসি খোলার পর ডলারের দাম উঠানামা করলেই তার প্রভাব গিয়ে পড়ে পণ্যের দামে আর তার সঙ্গে রয়েছে সার্ভিস চার্জ। ডলার টাকার হাত বদলের মাঝখান দিয়ে হারিয়ে যায় কয়েক হাজার কোটি টাকা।

ব্যবসায়ীদের দাবী ইউয়ান ব্যবহারে সুস্পষ্ট ঘোষনার অভাবে ইচ্ছা থাকলেও বাংলাদেশে আসতে পারছেনা বড় চীনা বিনিয়োগকারীও। সংকট আছ করতে পেরেই ২০১৮ সালে জারি করা এক সার্কুলারে চীনা মুদ্রায় বানিজ্যে নির্দেশ দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক।

আরো জানুনঃ পৃথিবীর ফুসফুস আমাজন বন পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে

কিন্তু তা কার্যকর না হওয়ায় বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর সঙ্গে চীনা রপ্তানিকারকদেরও দায় দেখছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গেল অর্থবছরে সাড়ে চার হাজার কোটি ডলার মোট আমদানীর মধ্যে শুধুমাত্র চীন থেকেই দেশে এসেছে এক হাজার একশত চুয়ান্ন কোটি ডলারের পণ্য। অথচ আন্তর্জাতিক বানিজ্য পরিচালনায় আইএমএফের স্বীকৃতি পাওয়া পঞ্চম মুদ্রা চীনা ইউয়ান। সুত্র সময় টিভি।

Check Also

বিরিয়ানি

বিরিয়ানি খেতে প্রায় দেড় কিলোমিটার লাইন

বিরিয়ানি খেতে প্রায় দেড় কিলোমিটার লাইনঃ লকডাউন শেষ মানেই যেন চলে গেছে করোনার প্রকোপ।একদল বিরিয়ানি …