সবার খবর, ওয়েব ডেস্ক: কানাডার ব্যারিক গোল্ড কর্পোরেশন পৃথিবীর সবচাইতে বেশি সোনা যোগান দিয়ে থাকে। বাজারে এই কোম্পানির ভ্যালু আঠারো হাজার মিলিয়ন ডলার। সম্প্রতি ‘র্যান্ড গোল্ড’ নামের একটি সোনা মাইনিং কোম্পানিকে ব্যারিক গোল্ড কিনে নেয়। যারা সাধারণত মালিতে সোনা খনন কাজ করে থাকে। ব্যারিক গোল্ডের প্রধান কার্যালয় কানাডার রাজধানী টরন্টোতে অবস্থিত। আবার ব্যারিক গোল্ডের সবচেয়ে বড় মাইনিং কমপ্লেক্স আমেরিকার নাবাডা শহরে কাজ করেছে। বর্তমানে কোম্পানিটি ১০ টি দেশে সোনা খনন কাজে নিয়োজিত আছে। ২০১৭ সালে ১০ টন সোনা উৎপাদন করে এই কোম্পানিটি। ফলে তাদের ১৪০০ মিলিয়ান আমেরিকান ডলার আয় হয়।
২০১৯ সালের প্রথমদিকে ব্যারিক গোল্ড, র্যান্ড গোল্ডকে অফিশিয়ালি কিনে নেবে।
লাতিন আমেরিকাতে এই কোম্পানিটি খুবই পরিচিত। আর্জেন্টিনা, চিলি, পেরু, ডমিনিক রিপাবলিকে একচেটিয়া ব্যবসা করে কোম্পানিটি। কিন্তু তারা এখন আস্তে আস্তে দক্ষিণ আমেরিকায় নিজেদের অবস্থান মজবুত করতে ব্যস্ত।
র্যান্ড গোল্ডের প্রতিষ্ঠাতা বিস্ট্রো বলেন, এখনো ল্যাতিন আমেরিকাতে আমাদের অনেক কিছু আবিষ্কার করতে বাকি আছে। ২০১৯ সালে বিস্ট্রো ব্যারিক গোল্ড কোম্পানির এক্সিকিউটিভ ডাইরেক্টর হবেন। লাতিন আমেরিকার ‘অ্যাল ইন্ডিয়ো গোল্ড বেল্ট’ নামক স্থানে প্রচুর পরিমাণে সোনা পাওয়া যায়। এই স্থানটি আর্জেন্টিনা ও চিলি সীমান্তে অবস্থিত। কথাগুলি শুনে যত সহজ মনে হচ্ছে ঠিক ততটা সহজ নয়। প্রাকৃতিক ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে বলে অনেক ধরনের মামলাও ফেস করতে হয়েছে এই কোম্পানিটিকে। তাছাড়াও সাধারন জনগনের বিক্ষোভ আন্দোলনের মুখেও পড়তে হয়েছে।
আরও পড়ুন: যে কারণে ভাইরাল হচ্ছে পাকিস্তানের এই মহিলা সেনা সদস্যাদের ছবি