হলিউডের খবর : কেন ব্যানড হয়েছিল ছবিগুলি?

সবার খবর, বিনোদন ডেস্ক: নতুন হলিউডের খবর আজ আমরা জানতে চলেছি। হলিউড মানেই নতুন কিছু বিনোদন নিয়ে হইচই। হলিউডে প্রতিটি ছবিই আলাদা আলাদা ভাষাতে মুক্তি পায় সিনেমা হলগুলিতে। হলিউড মুক্ত চিন্তার পিঠস্থান বলে আমরা জানি। কিন্তু অনেক সময় হলিউডের ছবি নিয়েও বিতর্ক কম হয়না বিশ্ব জুড়ে। আজ আমরা জানতে চলেছি কিছু এমনই হলিউড মুভির কথা।

১. দ্য ডিকটেটর (২০১২): এই ছবিটিতে অভিনয় করেন সাচা ব্যারোন কোহেন, মেগান ফক্স, এনা ফ্যারিস এবং বেন কিংসলে। ল্যারি চার্লস ছবিটি নির্দেশনা করেন। এই ছবিতে তাজাকিস্থানের স্বৈরাচারি সরকারকে ভুল ভাবে ছবিতে তুলে ধরার জন্যে সেই দেশে ছবিটিকে ব্যানড করা হয়।

২. দ্য ডিপার্টেড (২০০৭): ছবিটিতে চিনের এক গোয়েন্দার গল্প বলা হয়েছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে সেই দেশের সরকার ছাড়পত্র দেয়নি ছবিটি দেখানোর জন্যে। দ্য ডিপার্টেড-এ অভিনয় করেন লিওনার্দোদ্য কাপ্রিও, মেট ডেমন, জ্যাক নিকেলসন। ছবিটি নির্দেশনা করেন মার্টিন স্কর্সেস।

৩. দ্য ইন্টারভিউ (২০১৪): ছবিটিতে কোরিয়া সরকারের বিরুদ্ধ বিষদগার করা হয়। ছবিটিতে স্ক্রিন শেয়ার করেন জেমস ফ্র্যাঙ্কো, লিজী কেপলন, সেথ রোগান, রেডাল পার্ক। সেথ রোগান এবং ইভান গোল্ডবার্গ সিনেমাটি নির্দেশনা করেন।

৪. পার্সিপোলিস (২০০৭): এটি একটি এনিমেটেড ছবি। যেখানে ইরানি-ফরাসি এক মেয়ের জীবনী তুলে ধরা হয়েছে। ছবিটি ইরানে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

৫. দ্য ভিঞ্চি কোড (২০০৬): ছবিটি খ্রীষ্ট ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাসে আঘাত করেছিলো বলে অনেকে মনে করেছিলেন। ফলে বিভিন্ন দেশে ছবিটি রিলিজ করতে দেওয়া হয়নি। সেই সময় এই ছবিটিকে ঘিরে বিশ্বজুড়ে তীব্র সমালোচনার আবহ তৈরি হয়েছিল।
আরও পড়ুন: বলিউডের লম্বা চুমুর সামনে হলিউডও ফেল